Originally posted on here
ক্যান্সার যথাসময় ধরা গেলে তা চিকিৎসায় সুস্থ্য হওয়ার বড় সম্ভাবনা রয়েছে। ক্যান্সার চিকিৎসায় প্রথমেই প্রয়োজন দেহকে ক্যান্সার কোষের বিরুদ্ধে দূর্গের মত শক্তিশালী করে গড়ে তোলা।ক্যান্সার যথাসময় ধরা গেলে তা চিকিৎসায় সুস্থ্য হওয়ার সময়হ সম্ভাবনা রয়েছে, তাই নিয়মিত মেডিকেল চেকআপ করা উচিত।
ক্যান্সার চিকিৎসায় প্রথমেই প্রয়োজন দেহকে ক্যান্সার কোষের বিরুদ্ধে দূর্গের মত শক্তিশালী করে গড়ে তোলা। আর সেই সাথে শরীরের ইমিউন সিস্টেম সবল করে তোলা যাতে ক্যান্সারকোষকে সরিয়ে ফেলতে কার্যকর হয়। ক্যান্সার কী এবং এর উপসর্গ কী তা এখানে দেখুন। ক্যান্সারের লক্ষণ, ধরণ ও কারণ বর্ণনা করা হয়েছে। ক্যান্সার সম্পর্কে সতর্ক হোন। সূখী সমৃদ্ধ ও সাবলীল পরিবার গড়ে তুলুন। ক্যান্সার এর লক্ষণ, এর ধরণ ও ক্যান্সারের কারণ কী তা এখানে দেখুন।
→ শরীরকে শক্তিশালী করে গড়ে তোলা এবং ইমিউন সিস্টেমকে সবল করে গড়ে তোলা।
→ কেমোথেরাপীঃ এতে ভাল উপকার পাওয়া যায়, কিন্তু এতে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। যেমনঃ চুল পড়ে যাওয়া, বমি কিংবা বমি বমি ভাব, অবসাদ, বন্ধ্যাত্ব এবং হার্ট ও কিডনীর ক্ষতি হওয়া, ইত্যাদি। তবে ভিটামিন বি সমৃদ্ধ রয়েল জেলী গ্রহণ করলে এসব সমস্যায় আরাম পাওয়া যায়।
→ রেডিওথেরাপীঃ বিকীরণ বা রেডিয়েশন প্রয়োগ করেও এ থেকে উপকার পাওয়া যায়। তবে যাকে রেডিয়েশন দেয়া হয় তার যেখানে রেডিয়েশন দেয়া হয়েছে সেখানে অ্যালো ভেরা জেলী ব্যবহারে অনেক উপকার পাওয়া যায়। আর সেই সাথে অ্যালো ভেরা জেল পান করাও গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো ধংস হয়ে যাওয়া কোষকে দ্রুত নতুন করে গড়ে উঠতে সহায়তা করে থাকে। US Atomic Energy Commission এর পক্ষ থেকে করা গবেষণায় পাওয়া গিয়েছে যে, রেডিয়েশনের ফলে যেসকল কোষ পুড়ে যায় সেগুলো সেরে উঠতে অ্যালো ভেরা একটি অপরিহার্য চিকিৎসা যা মানব শরীরের কোষ পূনরূদ্ধারে সর্বোৎকৃষ্ট।
→ ভিটামিন, খনিজ দ্রব্য, অ্যামিনো এসিড, গুল্ম নির্যাস, ইত্যাদি গ্রহণ বাড়াতে হবে। এগুলোর জন্য নিচের প্রোডাক্ট অংশ দেখুন।
→ শুকরের গোশ্ত, সস, হটডগ, ওভেনের খাবার, ইত্যাদি পরিত্যাগ করুন।
→ এ-বেটা কেয়ার সফটজেলঃ প্রতি খাবারে সময় ১ টি করে দিনে ৩ টি। এতে আছেঃ শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস যা কোষের ক্ষতি করে এমন ফ্রী রেডিকেল ধ্বংস করে থাকে। ইনফেকশনে কার্যকরী ভূমিকা রাখে, শরীরে টিস্যু কে মেরামত ও নিয়ন্ত্রণ করে।
→ অ্যালো ভেরা জেলঃ প্রতিবার খাবারের সময় ৬০ মি.লি করে দৈনিক ১২০-৮০ মি.লি. পান করতে হবে। এটি প্রদাহবিরোধী, ব্যথা নাশক, প্রাকৃতিক জীবাণুধ্বংসী, কোষ পূনরুৎপাদক, শক্তিবর্ধক, পুষ্টিকর এবং পরিপাকে সহযোগী যখন কেমোথেরাপী চলে।
→ লাইসিয়াম প্লাস ট্যাবলেটঃ প্রতিবার খাবারের সময় ১ টি করে দিনে ২ থেকে ৩ টি ট্যাবলেট গ্রহণ করতে হবে। এটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এছাড়াও ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে তোলে, ফ্রী-রেডিকেল ধ্বংস করে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
→ রয়েল জেলী ট্যাবলেটঃ প্রতিবার খাবারের সময় ১ টি করে দিনে ২ থেকে ৩ টি ট্যাবলেট গ্রহণ করতে হবে। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এবং অ্যামিনো এসিড সমৃদ্ধ। কেমোথেরাপী চলাকালীন অনেক উপকারী।
→ বী প্রপোলিস ও গার্লিক থাইম ট্যাবলেটঃ প্রতিটি খাবারের সময় ২ টি করে দিনে ৬ টি ট্যাবলেট গ্রহণ করতে হবে। প্রাকৃতিক জীবাণুধ্বংসী, ব্যাক্টেরিয়া ও ভাইরাস ধ্বংস করে, ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে তোলে।