Originally posted on here
যখন নিজেকে কাটা হয় তখন সেই ক্ষতি বা হারানো কোষ উদ্ধ্বারের জন্য নতুন কোষ তৈরী হয়। যখন পরিমাণমত কোষ তৈরী হয়ে যায় তখন এই উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু যখন শরীরের কিছু অংশে কোষ পূনরূৎপাদন অনিয়ন্ত্রিত ভাবে চলে তখন সেখানে একটি কঠিন টিউমার তৈরী হয়। এটা হচ্ছে ক্যান্সার।যখন নিজেকে কাটা হয় তখন সেই ক্ষতি বা হারানো কোষ উদ্ধ্বারের জন্য নতুন কোষ তৈরী হয়। যখন পরিমাণমত কোষ তৈরী হয়ে যায় তখন এই উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু যখন শরীরের কিছু অংশে কোষ পূনরূৎপাদন অনিয়ন্ত্রিত ভাবে চলে তখন সেখানে একটি কঠিন টিউমার তৈরী হয়। এটা হচ্ছে ক্যান্সার। এই কোষগুলো প্রায়ই শরীরের অন্যান্য স্থানেও ছড়িয়ে যায় আর সেখানেও শুরু হয় অনিয়ন্ত্রীত উৎপাদন। ক্যান্সার এর লক্ষণ, এর ধরণ ও ক্যান্সারের কারণ
কী তা এখানে দেখুন। ক্যান্সার সম্পর্কে সতর্ক হোন। সূখী সমৃদ্ধ ও সাবলীল পরিবার গড়ে তুলুন। ক্যান্সারের চিকিৎসা কী তা এখানে দেখুন।
কোষের নিউক্লিয়াসে যে DNA পাওয়া যায় তা কোষ বৃদ্ধি ও পূনরূৎপাদনের সংকেত বহন করে।
→ ভিতরের দিকে অথবা বাহিরের দিকে পিন্ডের মত ফুলে যাওয়া, সেই সাথে ব্যথা ও অস্বস্তির সৃষ্টি হওয়া।
→ এই পিন্ড বায়ু প্রবাহে বাধা দেয় (যেখান দিয়ে বায়ু প্রবাহ হয়), মূত্রপ্রবাহে বাধা দেয় (যদি ইউরিনারি ট্র্যাক্ট সিস্টেমে হয়), গ্যাস্ট্রো ইনটেস্টিন্যাল ফাংশনে বাধা দেয় যদি তা অন্ত্র, পাকস্থলী বা মলাশয়ে হয়, ইত্যাদি।
→ স্তন।
→ জরায়ু।
→ ডিম্বাশয়।
→ প্রস্টেট গ্রন্থি।
→ অন্ডকোষ।
→ যকৃত।
→ হাড়।
→ গলা।
→ ফুসফুস।
→ অন্ত্র।
→ কোলন।
→ ত্বক।
→ পিত্তথলি।
→ অগ্ন্যাশয়।
ক্যান্সার এর লক্ষণ, এর ধরণ ও ক্যান্সারের কারণ
ক্যান্সার যথাসময় ধরা গেলে তা চিকিৎসায় সুস্থ্য হওয়ার বড় সম্ভাবনা রয়েছে, তাই নিয়মিত মেডিকেল চেকআপ করা উচিত।